সুন্দরবনে যতগুলো গাছ আছে তাদের মধ্যে খলিশা, কেওড়া, গড়ান গাছ, বাইন গাছে বেশি ফুল ধরে। আর এদের মধ্যে সবচেয়ে দামী হলো প্রাকৃতিক খলিশা ফুলের মধু।এর দাম অন্যান্য ফুলের মধুর চেয়ে বেশি এবং এটি সারা বছর পাওয়া যায় না। মধুর ঘ্রাণ, স্বাদ এবং কোয়ালিটির কারণে একে “গোল্ড মধু”ও বলা হয়। এক কথায়, সুন্দরবনের আশীর্বাদ এই খলিশা ফুলের মধু।
সুন্দরবনে যতগুলো গাছ আছে তাদের মধ্যে খলিশা, কেওড়া, গড়ান গাছ, বাইন গাছে বেশি ফুল ধরে। আর এদের মধ্যে সবচেয়ে দামী হলো প্রাকৃতিক খলিশা ফুলের মধু।এর দাম অন্যান্য ফুলের মধুর চেয়ে বেশি এবং এটি সারা বছর পাওয়া যায় না। মধুর ঘ্রাণ, স্বাদ এবং কোয়ালিটির কারণে একে “গোল্ড মধু”ও বলা হয়। এক কথায়, সুন্দরবনের আশীর্বাদ এই খলিশা ফুলের মধু।
মধুর পুষ্টিগুণের কারণে একে খাবারের তালিকায় প্রথম সারিতে রাখা যায়। সুন্দরবনের মধুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান, যা শরীরের জন্য উপকারী। যেমনঃ
সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের মধুতে সাধারণত ঝাঁকি লাগলে ফেনা হতে দেখা যায়। এমনকি পাত্র পরিবর্তন করলে পাত্রের অর্ধেক কিংবা সম্পূর্ণ মধুই সাদা রঙের ফ্যানাতে রুপান্তর হয়ে যায়। এজন্য আমাদের মধু ক্রেতারা অনেকসময় মধু খাঁটি কিনা এ নিয়ে সন্দেহ করে থাকেন। আসলে, এটি একটি খুবই স্বাভাবিক বিষয়। এই ফ্যানা হওয়াই সুন্দরবনের প্রাকৃতিক খাঁটি মধু চেনার একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। এজন্য আমরা এর বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা আপনাদের কাছে তুলে ধরছি।